আষাঢ়ে মায়াবন
জুলাই ০৩, ২০১৯
জুলাই ০৩, ২০১৯
এই জীবন ধারা, শত নয়ন কাঁড়া; ভিজে চলেছে মায়াবন। ঐ বিহঙ্গের ডানা, ভুলেছে সব মানা; ছোট্ট নাম তার হীরামন। মেঘকন্যার আকাশচারী, বাতাস ...
এই জীবন ধারা, শত নয়ন কাঁড়া;
ভিজে চলেছে মায়াবন।
ঐ বিহঙ্গের ডানা, ভুলেছে সব মানা;
ছোট্ট নাম তার হীরামন।
মেঘকন্যার আকাশচারী, বাতাস করেছে ভারী;
ভুলে গিয়ে সব পিছুটান।
সহিষ্ণু আজ কন্ঠ ছেড়ে, কাদাজলের গানটি ধরে;
করে যায় ভেজার আহবান।
মধু পূর্ণিমার কোলে, মাথা রেখে ভুলে;
স্বপ্ন দেখে নির্ঝরেরা।
মায়াবী রাত্রি, বিষাদের যাত্রি;
তন্দ্রা সেচে কল্পনারা।
কৃষ্ণচূড়ার চোখে, উষ্ণ আবীর মেখে;
হারিয়ে যায় অঝর ধারা।
সেই খোঁজের আলাপনে, রঙধনু মায়াবনে;
তাড়া করে মেঘের পাড়া।
-রচনাকালঃ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬
আমি আরণ্যক রাহাত। শৈবালের গায়ে জমে থাকা বিন্দু বিন্দু জলের মত জীবনটাকে গুছিয়ে নেয়ার নিমিত্তে নিয়ত ছুটে চলতে চলতে দিন শেষে যখন নিজের জন্য কিছুটা সময় বেছে নেই তখন প্রিয় প্রকৃতির সান্নিধ্যে ঘুরে বেড়ানো, প্রিয় মানুষগুলোর হাসিমুখ আর কবিতা কড়চার মাঝে খুঁজে পাই নিজের ভালবাসার জায়গাটা। সেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সময়ের অঙ্কুরে প্রিয় কিছু অনুভূতি আর কিছু আনাড়ী শব্দগুচ্ছের বুননে সৃষ্ট আমার কবিতাগুলোকে নিয়ে এই অথৈ আন্তঃজাল সমুদ্রে ছোট্ট এক খন্ড দ্বীপের নামান্তর চিত্রকল্পের প্রস্তাবনা।
0 মন্তব্য: